ঢাকা ০৮:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার খান মো. নুরুল হুদা (সংরক্ষিত ছবি)

প্রধান নির্বাচন কমিশনার খান মো. নুরুল হুদা (সংরক্ষিত ছবি)

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক॥
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট (ইটিআই) ভবনে ৬ নভেম্বর এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই। তবে একক দল নয়, দেশের যত রাজনৈতিক দল আছে, সবাই যদি বলে তাহলে নির্বাচন পেছানো যেতে পারে। জানুয়ারির ২৮ তারিখের মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এরমধ্যে সব রাজনৈতিক দল যদি বলে নির্বাচন কয়েক দিন পিছিয়ে দেন, তখন পিছিয়ে দেয়া যাবে।

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে সিইসি বলেন, জানুয়ারি মাসটা নানা কর্মসূচির মাস। এ মাসে দুই দফায় বিশ্ব ইজতেমা হয়। এ কারণে ১৫ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। ১ তারিখের পর থেকে স্কুলগুলো খোলা থাকে। এ ছাড়া এ সময় অনেক শীত ও কুয়াশা থাকে। এ জন্য চর ও হাওড় অঞ্চলে ঝুঁকি থাকে।

ইসি কর্মকর্তাদের নির্বাচন বিষয়ক এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধনকালে সিইসি বলেন, ভোটারদের ভোটের স্বার্থ সুরক্ষিত রাখতে নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের বিকল্প নেই। ব্যালট পেপারে নানা অসুবিধা রয়েছে। সেগুলো এড়িয়ে চলার জন্য ইভিএম চালু করা হবে। ইভিএমে ভোট কারচুপি করার সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, ইভিএম নিয়ে আগে আইনি জটিলতা ছিল। সেগুলো এখন কাটিয়ে উঠেছি। রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। নির্বাচন কমিশনার শাহাদাত হোসেন চৌধুরীকে প্রধান করে ইভিএম কমিটি করা হয়েছে। কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রাথমিকভাবে শহর অঞ্চলে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।
সূত্র : বাসস

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই : সিইসি

আপডেট সময় ০৬:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ নভেম্বর ২০১৮
প্রধান নির্বাচন কমিশনার খান মো. নুরুল হুদা (সংরক্ষিত ছবি)

বাংলারচিঠি ডটকম ডেস্ক॥
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট (ইটিআই) ভবনে ৬ নভেম্বর এক প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের তফসিল পেছানোর সুযোগ নেই। তবে একক দল নয়, দেশের যত রাজনৈতিক দল আছে, সবাই যদি বলে তাহলে নির্বাচন পেছানো যেতে পারে। জানুয়ারির ২৮ তারিখের মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এরমধ্যে সব রাজনৈতিক দল যদি বলে নির্বাচন কয়েক দিন পিছিয়ে দেন, তখন পিছিয়ে দেয়া যাবে।

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে সিইসি বলেন, জানুয়ারি মাসটা নানা কর্মসূচির মাস। এ মাসে দুই দফায় বিশ্ব ইজতেমা হয়। এ কারণে ১৫ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। ১ তারিখের পর থেকে স্কুলগুলো খোলা থাকে। এ ছাড়া এ সময় অনেক শীত ও কুয়াশা থাকে। এ জন্য চর ও হাওড় অঞ্চলে ঝুঁকি থাকে।

ইসি কর্মকর্তাদের নির্বাচন বিষয়ক এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধনকালে সিইসি বলেন, ভোটারদের ভোটের স্বার্থ সুরক্ষিত রাখতে নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহারের বিকল্প নেই। ব্যালট পেপারে নানা অসুবিধা রয়েছে। সেগুলো এড়িয়ে চলার জন্য ইভিএম চালু করা হবে। ইভিএমে ভোট কারচুপি করার সুযোগ নেই।

তিনি বলেন, ইভিএম নিয়ে আগে আইনি জটিলতা ছিল। সেগুলো এখন কাটিয়ে উঠেছি। রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করেছেন। নির্বাচন কমিশনার শাহাদাত হোসেন চৌধুরীকে প্রধান করে ইভিএম কমিটি করা হয়েছে। কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রাথমিকভাবে শহর অঞ্চলে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।
সূত্র : বাসস